স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়ার জেরে ৭ বছরের মেয়েকে ধর্ষণ করল বাবা !
নিজের বাবার হাতে ধর্ষিতা হল মেয়েকে ৷ লজ্জাজনক ঘটনাটি ঘটেছে উদয়পুরে গোবর্ধন এলাকায় ৷
আবারও নির্মম নারী নির্যাতনের ঘটনা সামনে এল ৷ এবার নিজের বাবার হাতে ধর্ষিতা হল মেয়েকে ৷ লজ্জাজনক ঘটনাটি ঘটেছে উদয়পুরে গোবর্ধন এলাকায় ৷ স্ত্রীর সঙ্গে ঝামেলা চলছিল তাই নিজের ৭ বছরের ছোট্ট মেয়েকে ধর্ষণ করল বাবা ৷ ঘটনার পর সেখান থেকে পালিয়ে যায় অভিযুক্ত ব্যক্তি ৷ তবে কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই অভিযুক্ত ব্যক্তিকে গ্রেফতার করে পুলিশ ৷
 |
rape |
স্ত্রীর সঙ্গে চলতে থাকা ঝামেলার রাগ গিয়ে পড়ে ছোট্ট মেয়েটির উপরে ৷ জানা গিয়েছে, নির্যাতিতা মেয়েটির বাবা মায়ের মধ্যে সব সময় ঝামেলা লেগেই থাকত ৷ অভিযুক্ত ব্যক্তি মদ্যপ অবস্থায় এসে প্রতিদিন ঝামেলা করতেন ৷ আর এই নিয়েই স্বামী স্ত্রীর মধ্যে ঝামেলা লেগে থাকত ৷
প্রতিদিনের ঝামেলা থেকে রেহাই পেতে মেয়েকে নিয়ে বাপের বাড়ি চলে যান অভিযুক্ত ব্যক্তির স্ত্রী ৷ স্ত্রীর সঙ্গে চলতে থাকা ঝামেলার রাগ গিয়ে পড়ে ছোট্ট মেয়েটির উপরে ৷ জানা গিয়েছে, নির্যাতিতা মেয়েটির বাবা মায়ের মধ্যে সব সময় ঝামেলা লেগেই থাকত ৷ অভিযুক্ত ব্যক্তি মদ্যপ অবস্থায় এসে প্রতিদিনঝামেলা করতেন ৷ আর এই নিয়েই স্বামী -স্ত্রীর মধ্যে ঝামেলা লেগেই থাকত ৷
রবিবার শ্বশুরবাড়ি চলে যান অভিযুক্ত এবং সেখানে গিয়েও ঝামেলা শুরু করেন ৷ ঝগড়া চলাকালীন ৭ বছরের নিজের মেয়েকে সেখান থেকে তুলে নিয়ে চলে যান তিনি ৷ এবং কয়েক ঘণ্টা পর তাকে স্ত্রীর কাছে ফিরিয়ে দিয়ে যান ৷ রক্তাত্ত অবস্থায় মেয়েকে দেখে চমকে যান নির্যাতিতার মা ৷
এরপর থানায় গিয়ে অভিযোগ দায়ের করা হয় ৷ নির্যাতিতার অবস্থা দেখে পুলিশ তাকে তড়িঘড়ি হাসপাতালে নিয়ে যায় ৷ এরপর অভিযুক্তের খোঁজে তল্লাশি শুরু করা হয় ৷ কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই তাকে গ্রেফতার করে নেওয়া হয় ৷ জিজ্ঞাসাবাদের সময় অভিযুক্ত স্বীকার করেন, স্ত্রীর থেকে মেয়েকে নিয়ে এসে ধর্ষণ করে এবং পরে তাকে ছেড়ে দিয়ে আসে ৷
মায়েরমৃতদেহ বাড়িতেসংরক্ষণ সামনেএল চাঞ্চল্যকর তথ্য ।
মায়েরমৃতদেহ কীভাবে এতদিন বাড়িতে সংরক্ষণ করেছিল শুভব্রত ? সামনে এল চাঞ্চল্যকর তথ্যশুভব্রতমজুমদার ।
পুলিশকেপ্রথমে বাড়িতে ঢুকতেই দিচ্ছিলেন না শুভব্রত। কিন্তুশেষ পর্যন্ত চাপে পড়ে দরজা খুলে দেয় সে।
অবশেষে আমাদের দেওয়া তথ্যই সত্য হল। উদ্ধার হল মৃতদেহ। তবেতার আগে ঘটল কিছু ঘটনা। যা ক্রাইম থ্রিলারকেওহার মানায়।
বেহালার২৫ নম্বর জেমস লং সরণির বাড়ি।গৃহকর্ত্রী ফুড করপোরেশন অফ ইন্ডিয়ার প্রাক্তনকর্মী বীণা মজুমদার নাকি প্রায় তিন বছর আগে মারা যান। তখন থেকেই খটকা ছিল। বাড়ির নীচের তলায় কেউ না থাকলেও এসিচলতে দেখা যেত। তারপর থেকেই দানা বাঁধে সন্দেহ। এই সন্দেহই শেষপর্ষন্ত প্রকাশ্যে আনল এমন এক ঘটনা, যাএকটা থ্রিলারকেও হার মানায়। তবে তাও এই ঘটনা সহজেঘটেনি। পুলিশ ঢুকতে পারলেও দোতলায় তল্লাশি চালিয়ে বেরিয়ে আসে। তখনই আমরা জানাই।
এবারদরজা খুললেই দেখা যায় সেই ফ্রিজার। আর তার পাশেইরাখা একের পর এক ফরমালিনেরজার।
- বীণামজুমদার প্রায় তিন বছর আগে মারা যান - মায়ের দেহ তারপর থেকে ফ্রিজারে সংরক্ষণ করত ছেলে - যকৃত-পাকস্থলী-ক্ষুদ্রান্ত্র-বৃহদন্ত্র বের করা হয় - সেলাই করে ফরমালিনে ডুবিয়ে রাখা হয় দেহ
কাজেআসে লেদার টেকনোলজির পড়ার শিক্ষাও।
এতভালভাবে সেই মৃতদেহ সংরক্ষণ করা হয়েছিল, যে কারণে মৃতমায়ের বুড়ো আগুলের টিপছাপ দিয়ে নিয়মিত পেনশনও তুলত সে। অর্থাৎ ফুড করপোরেশন অফ ইন্ডিয়ার অবসরপ্রাপ্তকর্মী মায়ের পেনশনের টাকা তুলতেই প্রায় তিন বছর ধরে মৃতদেহ বাড়ির ফ্রিজারে রেখে দিয়েছিল ছেলে। বাবারও বিশ্বাস ছিল ছেলের উপরে। কিন্তু প্রকাশ্যে এনে দিল এমন চাঞ্চল্যকর তথ্য। তাই শেষ পর্যন্ত শুভব্রতকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করছে পুলিশ। মানসিক বিকারের সঙ্গে কতটা অপরাধ প্রবণতা যুক্ত হলে এমনটা হতে পারে, তারই খোঁজে তদন্ত শুরু ।
 |
rapecase |
প্রেমিকেরসঙ্গে পরিকল্পনা করে স্বামীকে খুন ! প্রমাণ লোপাটে দেহ মাটিতে পুঁতে দিল স্ত্রী
প্রেমিকেরসঙ্গে পরিকল্পনা করে স্বামীকে খুন ! প্রমাণ লোপাটে দেহ মাটিতে পুঁতে দিল স্ত্রী ।
আসমাবিবি বিয়ের এক বছরের মধ্যেইশ্যামসুন্দরপুর গ্রামের দুলাল আলির সঙ্গে বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্কে জড়িয়ে পড়লে গন্ডগোলের সুত্রপাত হয়।
১৮বছর আগে নন্দকুমার থানার ধান্যগর গ্রামের যুবক নুর মহম্মদের বিয়ে হয়েছিল নন্দকুমারেরই ফতেপুর গ্রামের আসমা বিবির সঙ্গে।
বিয়ের২ বছর পর থেকে এইবিবাহিত সম্পর্ক নিয়েই শুরু হয় ঝামেলা। মাঝেএকবার এই নিয়ে সালিশিওহয় বলে স্থানীয়রা পুলিশকে জানিয়েছে। সেখানেই অভিযুক্ত দুলাল সবার সামনে নুর মহম্মদকে খুনের হুমকিও দেয় বলে অভিযোগ। এরমধ্যেই আট দিন আগেহঠাৎই নিখোঁজ হয় নুর মহম্মদ।এ নিয়ে নন্দকুমার থানায় অভিযোগ দায়েরও করা হয়। সন্দেহ বশত আসমা বিবিকে আটক করে নন্দকুমার থানার পুলিশ জেরা করে জানতে পারে নিজের স্বামীকে খুন করে নন্দকুমার থানার ফতেপুর গ্রামে নিজের বাপের বাড়ির আশপাশেই দেহ মাটি খুঁড়ে পুতে দিয়েছে।
জানাগিয়েছে, আসমা বিবি কয়েক বছর ধরে বেশিরভাগ সময় নিজের মায়ের সাথেই বেশিরভাগ সময়টা থাকতেন। সেখানেই স্বামী দেখা করতে গেলে প্রেমিকের সাহায্য নিয়ে তাকে খুন করা হয় ৷ এরপর প্রমাণ লোপাট করতে তারা দেহ মাটিতে পুঁতে দেয় বলে পুলিশের ধারণা। দু’জনকে গ্রেফতারেরপর জিজ্ঞাসাবাদ চালাচ্ছে পুলিশ।
কীনৃশংস! টিভি চালাতে বলায় ড্রামে ভরে শিশুর দেহ খালে ফেলল প্রতিবেশী
কীনৃশংস! টিভি চালাতে বলায় ড্রামে ভরে শিশুর দেহ খালে ফেলল প্রতিবেশীপ্রতীকী চিত্র।
শুটিরদিনমজুর মা আগেই হারিয়েছেনস্বামীকে। এবার হারালেন শেষ সম্বল দুধের শিশুটিকেও।
আটবছরের শিশুটির 'অন্যায়' সে প্রতিবেশীকে টিভিচালিয়ে দিতে বলেছিল। ভুলের মাশুল দিতে হল প্রাণ দিয়ে।ঘটনাস্থল চেন্নাইয়ের তুতিকোরিন জেলা। শিশুটির দিনমজুর মা আগেই হারিয়েছেনস্বামীকে। এবার হারালেন শেষ সম্বল দুধের শিশুটিকেও।
বুধবারতৃতীয় শ্রেণিতে পড়া ওই ছাত্রটি প্রতিবেশীরবাড়িতেই খেলছিল। সেইসময় ওই বাড়ির মালিকতার বাবার সঙ্গে রাগারাগিতে জড়িয়ে পড়ে। পুলিশ সূত্রে খবর, অবুঝ শিশুটি কিছু না বুঝে সেইসময়ে টিভি চালাতে বলায় প্রথমেই ওই ব্যক্তি তাকেসজোরে লাথি কষায়। তারপর প্লাস্টিকের ড্রামে ভরে মুখ বন্ধ করে দেয়। ঘণ্টাখানেক পরে সেই ড্রামটি সে কাছেই একটিখালে ফেলে দেয় আরেক ব্যক্তির সাহায্যে!
একপ্রত্যক্ষদর্শীর সন্দেহ হওয়ায় তিনি পুলিশে খবর দেন। পুলিশ ড্রামের মধ্যে থেকে ওই শিশুর মৃতদেহউদ্ধার করে। গ্রেফতার করা হয় এই ব্যক্তিকে। পুলিশআটক করে সেই ব্যক্তিকেও যে ড্রামটি খালেফেলেছিল।
তুতিকোরিনেরপুলিশের এক বরিষ্ঠ অফিসারএস জয়কুমার বলেন, পকসো আইনের অন্তর্গত সমস্ত ধারায় ওই ব্যক্তির বিরুদ্ধেমামলা রুজু হয়েছে।
Comments
Post a Comment
Please do not enter any spam link in the comment